পূর্বের একটি আর্টিকেল হতে আমরা জেনেছি, এসইও কাকে বলে? এসইও কাদের প্রয়োজন? কেন এসইও করবেন? আজকে আমরা এসইও কত প্রকার ও কি কি এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানবো।
আসুন জেনে নেই, এসইও কত প্রকার ও কি কি?
সুচীপত্র
এসইও (SEO) এর প্রকারভেদ
কৌশলগতভাবে আমরা এসইও কে তিন ভাগে ভাগ করতে পারি।
-
- White Hat SEO (হোয়াইট হ্যাট এসইও)
- Gray Hat SEO (গ্রে-হ্যাট এসইও)
- Black Hat SEO (ব্লাক হ্যাট এসইও)
এখন আমরা White Hat SEO নিয়ে বিস্তারিত জেনে নেব। চলুন জেনে নেয়া যাক, Black Hat SEO কি বা কাকে বলে এবং কিভাবে White Hat SEO করা হয়।
Black Hat SEO (ব্লাক হ্যাট এসইও) কি?
যেকোনো ওয়েবসাইটকে সার্চ ইঞ্জিনের প্রথম পেজে আনার জন্য এসইও এক্সপার্টরা নানা ধরণের কৌশল অবলম্বন করে থাকে। তার মধ্যে একটি কৌশলের নাম হলো Black Hat SEO (ব্লাক হ্যাট এসইও)।
এই পদ্ধতিতে যে কোন ওয়েবসাইট বা ব্লগ খুব তারাতারি সার্চ ইঞ্জিনের প্রথম পেজ এ চলে আসে এবং খুব তারাতারি প্রথম পেজ থেকে চলে যায়।
এই পদ্ধতিতে যেকোনো ওয়েবসাইটকে মূলত ১০ দিন থেকে ১ মাসের মধ্যে সার্চ ইঞ্জিনের প্রথম পেজে নিয়ে আসা সম্ভব হয় এবং ২০ দিন থেকে ২-৩ মাস পর্যন্ত প্রথম পেজে থাকতে পারে তারপর সার্চ ইঞ্জিন ওয়েবসাইটটিকে প্রথম পেজ থেকে সরিয়ে দেয়।
মনের ভিতরে প্রশ্ন আসতে পারে যে, এমনটা হওয়ার কারণ কি? চলুন জেনে নেয়া যাক আসলে সার্চ ইঞ্জিনগুলো Black Hat SEO (ব্লাক হ্যাট এসইও) করে র্যাঙ্ক পাওয়া ওয়েবসাইটগুলোকে প্রথম পেজ থেকে কেন সরিয়ে দেয়?
Black Hat SEO (ব্লাক হ্যাট এসইও) পদ্ধতিটি আসলে এক প্রকার দুর্নীতি, আমরা অনলাইনের ভাষায় বলে থাকি স্প্যামিং। এই পদ্ধতিতে সার্চ ইঞ্জিন প্রদত্ত কোন গাইডলাইন মানা হয় না।
ফলে সার্চ ইঞ্জিন যখন বুঝতে পারে যে, ওয়েবসাইট বা ব্লগটি স্প্যামিং করে প্রথম পেজে এসেছে তখন সার্চ ইঞ্জিন নিজ দায়িত্বে ওয়েবসাইট বা ব্লগটিকে প্রথম পেজ থেকে সরিয়ে দেয়।
আসুন এবার জেনে নেই, Black Hat SEO (ব্লাক হ্যাট এসইও) এর বৈশিষ্ট্যগুলো কি কি?
আরও পড়ুনঃ
Black Hat SEO (ব্লাক হ্যাট এসইও) এর বৈশিষ্ট্য
Black Hat SEO (ব্লাক হ্যাট এসইও) এর অনেকগুলো বৈশিষ্ট্য রয়েছে। যেমন-
১. কপি কন্টেন্ট
কপি কন্টেন্ট বলতে বুঝায়, অন্য কোন ওয়েবসাইটের কন্টেন্ট বা আর্টিকেল চুরি করে নিজের ওয়েবসাইট বা ব্লগে পোস্ট করা। এ ধরণের ওয়েবসাইট বা ব্লগগুলোকে সার্চ ইঞ্জিন নিজ দায়িত্বে তার প্রথম পেজ থেকে সরিয়ে দেয়।
২. কী-ওয়ার্ড স্টাফিং
আমরা যে ওয়ার্ড বা শব্দ লিখে সার্চ ইঞ্জিনে সার্চ করে থাকি সে ওয়ার্ড বা শব্দ কেই মূলত কী-ওয়ার্ড বলে থাকি। কী-ওয়ার্ড কাকে বলে এবং কত প্রকার কি কি? এ নিয়ে পরবর্তীতে বিস্তারিত আলোচনা করবো ইনশাআল্লাহ।
কী-ওয়ার্ড স্টাফিং মূলত একটিমাত্র কী-ওয়ার্ডকে একটি আর্টিকেলের মধ্যে অনেকবার নিয়ে আসা। যেমন সার্চ ইঞ্জিন ১% কী-ওয়ার্ড ব্যবহার করতে বলে কিন্তু যখন ১০%-১৫% বা তারও বেশী ব্যবহার করা হয় তখন তাকে বলা হয় কী-ওয়ার্ড স্টাফিং।
১০%-১৫% কী-ওয়ার্ড ব্যবহার করলে একটি ওয়েবসাইট খুব তারাতারি র্যাঙ্ক পায় এবং সার্চ ইঞ্জিন যখন বুঝতে পারে তখন খুব তারাতারি প্রথম পেজ থেকে সরিয়ে দেয়।
৩. Irrelevant কন্টেন্ট
ধরা যাক আপনি একটি ওয়েবসাইট বা ব্লগ তৈরি করলেন এবং নাম দিলেন বার্গার.কম। এই ওয়েবসাইটে বা ব্লগে যতগুলো আর্টিকেল বা কন্টেন্ট থাকবে সবগুলোই বার্গার রিলেটেড হওয়া উচিৎ।
যদি আপনি সেখানে বাই সাইকেল সম্পর্কিত কন্টেন্ট পাবলিশ করেন তবে সে কন্টেন্ট বা আর্টিকেলটি আপনার ওয়েবসাইট কিংবা ব্লগটির সাথে যায় না। একেই মূলত Irrelevant কন্টেন্ট বা আর্টিকেল বলা হয়ে থাকে।
এ ধরণের কন্টেন্ট থাকলে সেটা Black Hat SEO (ব্লাক হ্যাট এসইও) এর মধ্যে পরে যায়। এরুপ করলে সার্চ ইঞ্জিন পেজটিকে র্যাঙ্ক করাবে না যদিও বা র্যাঙ্ক পায় তবে কিছুদিন পর তা আর র্যাঙ্ক এ থাকবে না।
৪. অদৃশ্য কন্টেন্ট
হেডলাইন দেখে অবাক হওয়ারই কথা। মনের ভিতরে প্রশ্ন আসতেই পারে যে, কন্টেন্ট আবার অদৃশ্য হয় কিভাবে? হ্যাঁ কন্টেন্টকে অদৃশ্য করে রাখা যায়।
যারা Black Hat SEO (ব্লাক হ্যাট এসইও) করে থাকে তারা একটি জায়াগ্য অসংখ্য কী-ওয়ার্ড ব্যবহার করে থাকে, যাকে আমরা কী-ওয়ার্ড স্টাফিং বলে থাকি।
অসংখ্য কী-ওয়ার্ড এক সাথে দেখলে একজন সাধারণ ইউজার বিরক্ত হতে পারে, সাধারণ ইউজার যেন বিরক্ত না হয় সে জন্য ঐ লেখাগুলো হাইড বা অদৃশ্য করে রাখে।
এতে ইউজারকে ধোঁকা দেয়া যেতে পারে কিন্তু সার্চ ইঞ্জিনগুলো খুব সহজেই এসব অদৃশ্য কন্টেন্ট ধরে ফেলতে পারে। যখন সার্চ ইঞ্জিন এটি ধরতে পারবে তখন সে ওয়েবসাইট কিং ওয়েপেজটিকে প্রথম পেজ থেকে দ্রুত সরিয়ে ফেলবে।
৫. Irrelevant ব্যাকলিংক
কোন ওয়েবসাইট বা ব্লগ পেজকে র্যাঙ্ক করানোর জন্য ব্যাকলিংক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। কিন্তু ব্যাকলিংক যদি হয় Irrelevant তাহলে সর্বনাশ।
ওয়েবসাইট বা ওয়েবপেজকে দ্রুত র্যাঙ্ক করানোর জন্য অনেকেই Irrelevant ব্যাকলিংক করে থাকে, এই পদ্ধতিটি হচ্ছে Black Hat SEO (ব্লাক হ্যাট এসইও) এর একটি কৌশল।
Irrelevant ব্যাকলিংক দিয়ে একটি ওয়েবসাইট বা ব্লগকে দ্রুত র্যাঙ্ক করানো গেলেও তা সার্চ ইঞ্জিনের প্রথম পেজে বেশিদিন স্থায়ী হয় না।
৬. ক্লকিং
ক্লকিং হচ্ছে এক প্রকার ধোঁকাবাজি। এই ধোঁকাবাজি মূলত করা হয়ে থাকে সার্চ ইঞ্জিনের সাথে। আপনি যদি সার্চ ইঞ্জিনকে বলে দেন এক কথা এবং ইউজারকে বলেন অন্য কথা তবে এটাকেই বলা হয়ে থাকে ক্লকিং।
উদাহরণ হিসেবে বলা যেতে পারে, আপনি গুগলকে বললেন আমার এই আর্টিকেলটি বার্গার সম্পর্কিত কিন্তু আপনার ভিজিটরকে দেখাচ্ছে বাই সাইকেল সম্পর্কিত আর্টিকেল। এই পদ্ধতিটিকে বলা হয়ে থাকে ক্লকিং।
৭. PBN (Personal Blog Network)
মনে করুন আপনি ৩০ টি ওয়েবসাইট বা ব্লগ তৈরি করলেন এবং দ্রুত র্যাঙ্ক করানোর জন্য একে অপরকে ব্যাকলিংক দিলেন। আবার আপানার একটি প্রধান ওয়েবসাইট আছে, এই ৩০টি ওয়েবসাইট থেকে আপনার প্রধান ওয়েবসাইটের জন্য ব্যাকলিংক নিলেন।
এভাবে আপনার ওয়েবসাইটটি দ্রুত র্যাঙ্ক পাবে কারণ অনেক গুলো ব্যাকলিংক আপনার প্রধান সাইটটি পেল। এ ধরণের পদ্ধতি সার্চ ইঞ্জিন বুঝতে পারলে আপনার ওয়েবসাইটটিকে তাদের লিস্ট থেকে সরিয়ে দেবে।
সিদ্ধান্ত
ব্লাক হ্যাট এসইও পদ্ধতি অবলম্বন করবেন কি না বিস্তারিত পড়েই তো বুঝতে পারছেন। আপনি যদি সারাজীবন একটা ওয়েবসাইট বা ব্লগ থেকে ইনকাম করতে চান তবে অবশ্যই ব্লাক হ্যাট এসইও পদ্ধতি অবলম্বন করা থেকে বিরত থাকুন।
আরও পড়ুনঃ
White Hat SEO (হোয়াইট হ্যাট এসইও) কি?
সার্চ ইঞ্জিন প্রদত্ত গাইডলাইন ১০০% অনুসরন করার মাধ্যমে এসইও করার পদ্ধতিকেই White Hat SEO (হোয়াইট হ্যাট এসইও) বলা হয়।
এই পদ্ধতিতে একটি ব্লগ বা ওয়েবসাইট খুব ধীরে ধীরে র্যাঙ্ক পেয়ে থাকে এবং একবার যদি র্যাঙ্ক পায় তবে বহুদিন প্রথম পেজে অবস্থান করে। সার্চ ইঞ্জিনগুলো এ ধরণের ওয়েবসাইটগুলোকে সাধারনত পেনাল্টি দেয় না।
White Hat SEO (হোয়াইট হ্যাট এসইও) এর বেশ কিছু বৈশিষ্ট্য রয়েছে। আসুন জেনে নেই White Hat SEO (হোয়াইট হ্যাট এসইও) এর প্রধান প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলো কি কি?
White Hat SEO (হোয়াইট হ্যাট এসইও) এর বৈশিষ্ট্য
১. Informative কন্টেন্ট বা আর্টিকেল
White Hat SEO (হোয়াইট হ্যাট এসইও) এর একটি প্রধান বৈশিষ্ট্য হচ্ছে Informative কন্টেন্ট বা আর্টিকেল। আপনি যে বিষয়ের উপর কন্টেন্ট লিখবেন সেটি যেন তথ্যপূর্ণ হয় এবং আর্টিকেল ৩০০ ওয়ার্ড এর বেশি হওয়া।
আর্টিকেল কপি করা যাবে না, কিন্তু আপনি তথ্য সংগ্রহ করে আপনার মতো করে সাজিয়ে গুছিয়ে লিখতে পারেন।
২. কী-ওয়ার্ড ডেনসিটি
কী-ওয়ার্ড ডেনসিটি অর্থ হল একটি আর্টিকেল বা কন্টেন্টের মধ্যে কী-ওয়ার্ড এর ঘনত্ব। আপনি যদি ৫০০ শব্দের একটি আর্টিকেল লিখেন তবে অন্তত ৫ বার কী-ওয়ার্ড ব্যবহার করতে পারবেন।
কোন বাক্যের মধ্যে জোর করে কী-ওয়ার্ড ঢুকানো যাবে না। লিখতে গিয়ে কী-ওয়ার্ড ন্যাচারালী এসেছে এমনটাই যেন মনে হয়। এতে আর্টিকেলের গুণগত মান ঠিক থাকে।
৩. Relevant কন্টেন্ট
আপনার ওয়েবসাইট যে সম্পর্কিত আপনার সকল কন্টেন্ট বা আর্টিকেল সেই সম্পর্কিত হতে হবে।
মনে করুন আপনি একটি ওয়েবসাইট তৈরি করলেন ডোমেইন এর নাম দিলেন বার্গার.কম, তাহলে আপনার ওয়েবসাইটের সকল কন্টেন্ট হতে হবে বার্গার সম্পর্কিত।
আপনি যদি বাই সাইকেল সম্পর্কিত কন্টেন্ট বার্গার.কম এ পোস্ট করেন তবে তা Relevant কন্টেন্ট হবে না।
৪. Relevant ব্যাকলিংক
একটি ওয়েবসাইটকে র্যাঙ্ক করানোর জন্য ব্যাকলিংক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। এখন প্রশ্ন হচ্ছে ব্যাকলিংক Relevant হতে হবে কেন? এবং Relevant ব্যাকলিংকটাই আসলে কি?
ধরুন আপনার ব্লগ বা ওয়েবসাইটটি বার্গার রিলেটেড তবে আপনাকে খাবার সম্পর্কিত ওয়েবসাইট বা ব্লগ থেকে ব্যাকলিংক নিতে হবে। কেননা বার্গার একটি খাবার।
এক্ষেত্রে আপনাকে ইন্ডাস্ট্রি নিয়ে স্টাডি করতে হবে। ব্যাকলিংক নেয়ার পূর্বে আপনাকে বের করে নিতে হবে কোন কোন জায়গা বা সাইট থেকে আমি আমার ব্লগের জন্য ব্যাকলিংক নিতে পারব।
উপরোক্ত বৈশিষ্ট্যগুলো মূলত White Hat SEO (হোয়াইট হ্যাট এসইও) এর প্রধান প্রধান বৈশিষ্ট্য। এছাড়াও আরও কিছু বিষয় রয়েছে যা অফ পেজ অপটিমাইজেশন এবং অন পেজ অপটিমাইজেশন সম্পর্কিত পোস্টে পাবেন।
Gray Hat SEO (গ্রে-হ্যাট এসইও) কি?
এতক্ষণ আমরা Black Hat SEO (ব্লাক হ্যাট এসইও) এবং White Hat SEO (হোয়াইট হ্যাট এসইও) সম্পর্কে বিস্তারিত জানলাম । এখন আমরা জানব Gray Hat SEO (গ্রে-হ্যাট এসইও) সম্পর্কে।
যদি আপনি ব্ল্যাক হ্যাট এসইও এবং হোয়াইট হ্যাট এসইও ভালোভাবে বুঝে থাকেন তবে আপনার জন্য Gray Hat SEO (গ্রে-হ্যাট এসইও) পদ্ধতি বুঝা অনেক সহজ হবে। আসুন তাহলে জেনে নেয়া যাক Gray Hat SEO (গ্রে-হ্যাট এসইও) কি এবং কাকে বলে?
সহজ ভাষায়, ব্ল্যাক হ্যাট এসইও এবং হোয়াইট হ্যাট এসইও এর মধ্যবর্তী পদ্ধতিকে আমরা Gray Hat SEO (গ্রে-হ্যাট এসইও) বলতে পারি। অর্থাৎ ৫০% হোয়াইট হ্যাট এবং ৫০% ব্ল্যাক হ্যাট পদ্ধতি অবলম্বন করে যদি এসইও করা হয় তবে সেই পদ্ধতিকে Gray Hat SEO (গ্রে-হ্যাট এসইও) বলা যেতে পারে।
Gray Hat SEO (গ্রে-হ্যাট এসইও) পদ্ধতিতে একটি ব্লগ বা ওয়েবসাইটকে ৩-৬ মাসের মধ্যে র্যাঙ্ক করানো যেতে পারে অনেক ক্ষেত্রে সময় একটু বেশি বা কম লাগতে পারে। কোন শর্টটাইম বিজনেস এর ক্ষেত্রে এই পদ্ধতি অবলম্বন করা যেতে পারে।
তবে লংটাইম বিজনেস এর ক্ষেত্রে এই পদ্ধতি অবলম্বন করা উচিৎ নয়। কারণ সার্চ ইঞ্জিনগুলো বছরে একবার অথবা দুইবার অথবা তারও বেশি আপডেট নিয়ে আসে, আর তখনই ঘটে যায় বিপত্তি।
অর্থাৎ সার্চ ইঞ্জিন আপডেট করলে Gray Hat SEO (গ্রে-হ্যাট এসইও) করা ওয়েবসাইট বা ব্লগগুলো ধরা খেয়ে যায়। এবং সার্চ ইঞ্জিন ঐসকল ওয়েবসাইট বা ব্লগগুলোকে প্রথম পেজ থেকে সরিয়ে দেয়। Gray Hat SEO (গ্রে-হ্যাট এসইও) করা সাইটগুলোকে সার্চ ইঞ্জিন অনেক সময় ব্লকও করে দিতে পারে।
তাহলে বন্ধুরা আজ এই পর্যন্ত। আবার দেখা হবে এসইও সম্পর্কে নতুন কোন বিষয় নিয়ে সে পর্যন্ত ভালো থাকুন। আল্লাহ হাফেজ।
লিখেছেন,
আরও পড়ুন,
*নিচের বাটনে ক্লিক করে আপনার প্রিয়জনদের সাথে শেয়ার করুন*
আপনার আর্টিকেল টি পরে ভাল লাগলো ভাই । এস ই ও শিখে কিভাবে আয় করব এই বিষয়ে আরো জানতে চাই ।
আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ!
SEO শিখে কিভাবে আয় করা যায়? এ বিষয়ে খুব শীঘ্রই একটি আর্টিকেল প্রকাশ করা হবে।
আমাদের সাথেই থাকুন।